কাগজ প্রতিবেদক।।মেয়েটা পূর্বেই বিবাহিত ছিলো। তার একটা সম্ভবত ক্লাস নাইনে পড়া ছেলে আছে। মেয়েটার বড় ভাই ভোলার পশ্চিম ইলিশার সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান, শহরের বড় ঠিকাদার ও অত্যন্ত ভালো মনের মানুষ। আর আকাশ ভোলার তরুণদের মধ্যে মোটামুটি ভালোই লেখালেখি করা একজন সাংবাদিক কিন্তু পশ্চিম ইলিশার ই একটি নিন্মবিত্তি পরিবারের সন্তান। সেই সুবাদে ভোলা শহরের বনেদি ঠিকাদারদেরও খুবই পরিচিত জন ছিলো এই মহিলাটি। মেয়েটির কিছু বাজে তথ্য প্রমান আকাশের কাছে ছিলো। সে গুলো থেকে বাচার জন্য আকাশের সাথে তার প্রায় ১০ বছরের বড় এই মেয়েটির একটি পারিবারিক ভাবে ভালো সম্পর্ক হয়। সেই সম্পর্কের দোহায় দিয়ে আকাশের সাথে শারিরিক সম্পর্ক হয়েছে বলে ২০ বছরের আকাশকে ৩২ বছরের ওই মেয়েটিকে বিবাহের চাপ দিতে থাকে ভোলার ঠিকাদারসহ আকাশের লেখালেখিতে ক্ষতিগ্রস্থ ও জেলাস ফিল করারা। আর এই ঘটানার প্রায় কয়েক মাস পরে নানান অযোক্তিক বয়ান দেখিয়ে তার বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলবনে ধর্ষন মামলা হয়েছে। তবে আকাশও ভোলার অনেক বড় বড় মানুষদের কাছের মানুষ ছিলো কিন্তু সাময়িক এই বিপদে তারা কেহই আকাশের পাশে দাড়ায়নি ।
ভোলা নিউজ / টিপু সুলতান