পদ চাইনা জননেতার “আমার রফিক” হিসেবে থাকতে চাই

 

মনজু ইসলাম/টিপু সুলতানঃ

ইলিশার রফিক স্যার আওয়ামীলীগের সদর উত্তরের এক ত্যাগী পরিক্ষিত সিপাহসালার। স্বাধিনতার যুদ্ধে নির্যাতিত পরিবারের সদস্য রফিক যেন জন্ম থেকেই আওয়ামী মন্ত্রে দিক্ষিত একজন মানুষ। ছাত্রলীগ দিয়ে যার ছাত্রজীবন শুরু। ২০ বছর যুবলীগের ইলিশার ঝান্ডাবাহী এই শিক্ষক পরপর ৩ বার সফল ভাবে আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক থেকে ইলিশা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নের্তৃত্ব দিয়েছেন সামনে থেকে। অতীতের নির্বাচন গুলোতে নৌকার পক্ষে সকল প্রতিকূলতায় ঢাল হয়ে সামনে দাড়িয়েছেন আওয়ামী দূর্গের ভোলা সদর উত্তরের এ রক্ষাকবজ। ফলে ২০০১ সালে নির্বাচনের পরে এলাকা ছাড়াসহ নানা নির্যাতনের স্বীকারও হয়েছেন এই তোফায়েল সৈনিক। কখনো পদের আশায় ও ক্ষমতার লোভে দল করেন নি এই নিবেদিত প্রাণ কর্মীবান্ধব আওয়ামী নেতা। পদ না পেলেও সম্মান পেয়েছেন জননেতা ভোলার আওয়ামীলীগের অভিবাবক তোফায়েল আহমেদের কাছ থেকে। তোফায়েল আহমেদ ও আদর করে “আমার রফিক” নামে ডাকেন দুর্দিনের আওয়ামী পরিক্ষিত রফিক স্যারকে। এবার ২নং ইলিশা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন মোহাম্মদ শাহজাহান বেপারী, সাধারণ সম্পাদক পদে আমির হোসেন বাবুল এবং সাংগঠনিক সম্পাদক পদে রফিকুল ইসলাম মাস্টার । সাংগঠনিক সম্পাদক পদ পেয়েও কোন ক্ষোভ নেই আওয়ামী প্রাণ রফিক মাস্টারের। ভোলা নিউজকে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন পদে তো অনেকেই আছেন। আমি পদ চাইনা যতদিন বাঁচবো জননেতার “আমার রফিক” হয়ে থাকতে চাই। তাই একটি সুন্দর সময় উপযোগী সম্মেলন করায় ভোলার অভিভাবক জননেতা তোফায়েল আহমেদ, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মমিন টুলু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোশারফ হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম নকিব ও সাংগঠনিক সম্পাদক তারুণ্যের অহংকার আগামী ভোলার অভিভাবক মইনুল হোসেন হোসেন বিপ্লব কে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। তবে সব কিছুকে ছাপিয়ে ইলিশা আওয়ামীলীগের সদ্য সমাপ্ত কাউন্সিলে শিক্ষক রফিক মাস্মটার, মনজু স্যার, সরদার কামাল হোসেন, মাকসুদুর রহমান, মোরশেদ আলম নোমান, মোকাম্মেল হোসেন খলিফা, জুয়েল, আবুল হাসান খলিফা, মত শিক্ষকদের মুল্যনয় করায় জেলা নেতাদের প্রতি খুশি তৃণমুল নেতা কর্মীরা।

SHARE