ভোলার চরফ্যাশনে সরকারি ঘর দেওয়ার নামে আওয়ামীলীগ নেতার চাঁদাবাজী

মিলি সিকদার ভোলাঃ ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চর নাজিমুদ্দিন আট নাম্বার ওয়ার্ডের মিনারা বেগম অভিযোগ করে বলেন। সরকারি ঘর দেওয়ার নামে গত তিন বছর ছয় মাস পূর্বে আমার নামে একটি সরকারি ঘর বরাদ্দ হয়েছে বলে। চর নাজিমুদ্দিনের ৮নং ওয়ার্ড আয়াওয়ামিলীগ সভাপতি বাবুল ডাক্তার আমার কাছ থেকে ২৭০০০ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এখন প্রায় তিন বছর পরে সে আমাকে জানায় উক্ত ঘর দিতে পারবে না। টাকা ফেরত চাইলে উল্টো হুমকি দিচ্ছে আমাকে। বুধ বার এই বিষয়ে আমি ভোলা পুলিশ সুপারের কাছে ডাক যোগে লিখিত অভিযোগ পাঠাই। আরেক ভুক্তভোগী রেহানা জানায় আমার স্বামি ৯ মাস পূর্বে মৃত্যুবরণ করেণ। আমাকে সরকারি বি.জি.ডি চাউল দেওয়ার নাম করে আমার কাছ থেকে বাবুল ডাক্তার ৮ হাজার টাকা নেয়। বাবুল ডাক্তার আজ ৯ মাস পর্যন্ত আমাকে ঘুরাইতেছে আমার চাউল ও টাকা কিছুই দিচ্ছে না। আমি করণা কালীন সময়ে সরকারি কোণ অনুদান পাই নাই।আমার ৪ টি মেয়ে একটি ছেলে স্বামি নেই।আমি অনেক কষ্টে জীবন যাপন করিতেছি। সে এলাকায় অনেকের কাছ থেকে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। উক্ত বাবুল ডাক্তার প্রতারক তার খুটির জোর কোথায় এলাকাবাসী জানতে চায়।ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলা চর নাজিমুদ্দিন আট নাম্বার ওয়ার্ড। রেহানা বেগম নামক এক বিধবা অসহায় নারী কাছ থেকে বাবুল ডাক্তার নামক এক প্রতারক মহিলাকে ৩০কেজি চালের নাম দেবে বলে। ১০হাজার টাকা দাবি করেন। ৯ মাস পূর্বে রেহানা বেগম সরল বিশ্বাসে বাবলু ডাক্তার ৮০০০ টাকা দিয়ে থাকে ভুক্তভোগী জানান।আমার কানের ও নাকের সোনার জিনিস বিক্রি করে ৮০০০ টাকা দেই বাবুল ডাক্তারকে। আমার চাউলের নাম তো দূরের কথা আমাকে ঘুরাঘুরি করতেছে।এমনকি এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের কে জানালে। প্রতারক বাবুল ডাক্তার ক্ষিপ্ত হয় আমাকে জানান আমার টাকা দিবে না বলে দেন। আমি অসহায় আমার চার মেয়ে একটি ছেলে। আমার স্বামী ৯ মাসপূর্বে মৃত্যুবরণ করেন আমি বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়ে থাকি প্রয়োজনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শরণাপন্ন হবে বলে জানান ভুক্তভোগী রেহেনা বেগম আরো বলেন আমি আশা করি নির্বাহী কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক কাছে আমার।সুষ্ঠ বিচার পাব এবং আমার টাকা ফেরত পাব এই বাবুল ডাক্তার ৩,,বছর পুর্বে মিনারা বেগম স্বামী শাহজাহান সর্দার , তার কাছ থেকে ও ২৭০০০টাকা ,হাতিয়ে নেয়। বলে জানান।বাবুল দীর্ঘদিন যাবত চাঁদা বাজি করে যাচ্ছেন এমন যদি হয়। সাধারণ মানুষ যাবে কোথায়। এব্যপারে বাবুল ডাক্তারের সাথে মোবাইলে ফোনে যোগা যোগ করিলে তিনি টাকা নিয়ে ছেন। বলে স্বীকার করেন এ ধরনের প্রতারকের কি বিচার হওয়া উচিত সেটা আল্লাহই জানে। সাধারণ নিরীহ জনগণের উপর চিটারি বাটপারি ও প্রতারণা করে যাচ্ছেন। চর নাজিমুদ্দিন আট নাম্বার ওয়ার্ড ঘুরে দেখা যায় । আরো অনেকের কাছ থেকে সেই হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। উক্ত বাবুল ডাক্তার প্রতারক তার খুটির জোর কোথায় এলাকাবাসী ও জনগণ জানতে চায়।

SHARE