সিমা বেগম, ভোলাঃএখন থেকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পাওয়া যাবে বয়স্ক-বিধবা ভাতাসহ অন্যান্য ভাতা। সুবিধাভোগীদের সহজেই ‘নগদ’ ও ‘বিকাশ’ এর মাধ্যমে তুলতে পারবে তাদের ভাতার টাকা।আজ ৯ ফেব্রুয়ারী২০২১ইং, দঃ দিঘলদী ইউনিয়নে ইফতারুল হাসান স্বপন চেয়ারম্যান এর উদ্বোধন করেন। তিনি বলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ও তার সাথে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ধন্যবাদ যানা এই উদ্দক নেওয়া জন্য, তিনি আরও বলেন মোবাইল ব্যাংকিএর মাধ্যমে (জিটুপি) পদ্ধতিতে সরাসরি সুবিধাভোগীদের কাছে টাকা মোবাইলে মাধ্যমে পাঠানোর হবে।মোবাইল একাউন্ট খোলা হয় আজ ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২১ইং, দঃ দিঘলদী ইউনিয়নে ইফতারুল হাসান স্বপন চেয়ারম্যান, বাংলাবাজার ফাতেমা খানম বালিকা বিদ্যালয়ের মাঠে এই আয়োজন করে দেন। এবং সুবিধাভোগীরা এতো সুন্দর আয়োজন দেখে তারা খুব খুশি হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রান ভরে দোয়া করে।এবং দঃ দিঘলদী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান ইফতারুল হাসান স্বপন নিজের সকল কার্যক্রম ঘুরে ঘুরে দেখেন আর বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে দেশের গরিব মানুষের জন্য বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা পংগু ভাতা চালু করেন। মানুষের কল্যাণের জন্য তিনি এসব কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রায় ১ কোটি মানুষকে ভাতা প্রদান করছি।তিনি আরও বলেন, ভাতা সুবিধাভোগীদের কাছে যাতে নির্বিঘ্নে পৌঁছানো যায়, সেজন্য আজকের এই আয়োজন। প্রধানমন্ত্রী যে লক্ষ্য নিয়ে বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, তার আরেক নতুন ধারার সূচনা হলো আজকে ১৩নং দঃ দিঘলদী ইউনিয়নে।বর্তমানে চারটি কর্মসূচির আওতায় ৪৯ লাখ মানুষকে বয়স্ক ভাতা, ২০ লাখ ৫০ হাজার মানুষকে বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতাকে ভাতা, ১৮ লাখ প্রতিবন্ধী ভাতা, ১ লাখ প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীর জন্য শিক্ষাবৃত্তির টাকা দেয়া হয়। মোট ৮৮ লাখ ৫০ হাজার সুবিধাভোগী ৫ হাজার ৮৮৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা পান। তিনি আরও বলেন, এই সুবিধাভোগীদের এ বছর থেকে সরাসরি মোবাইল অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো হবে।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন ১৪ জানুয়ারি ২০২১ইং সালে।আর আমারা সেই কার্যক্রম আজ উদ্বোধন করে কাজ করা শুরু করলাম। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।
