মনজু ইসলাম/ টিপুসুলতানঃ
ভোলায় ৫ দিনের ব্যাবধানে ফের চমক দেখালেন জহুরুল ইসলাম নকিব ও মইনুল হোসেন বিপ্লব। ৫ জনুয়ারী গনতন্ত্র রক্ষা দিবসে ভোলায় বিশাল জন সমাবেশের পর আজ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে ভোলার সরকারি স্কুল মাঠে অর্ধলক্ষাধিক মানুষের উপস্থিতি প্রমান করেদিলো ভোলার আওয়ামীলীগের ঐক্য ও দৃঢ়তা। সকাল থেকে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ভোলা শহরে মিছিল সহ আসতে থাকে সদর উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নের ওয়ার্ডের নেতা কর্মীরা। এছাড়াও আওয়ামীলীগের সকল সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীরা মিছিল সহকারে আসলে মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। সকাল থেকে আনোয়ার হোসেন শামিম, আবু সায়েম ও আনোয়ার পাসা বিপ্লব তালুকদারের নেতৃত্বে মাঠে অবস্থান নেয় স্বেচ্ছাসেবকলীগ, ছাত্রলীগ ও ভোলা জেলা মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগের নেতা কর্মীরা জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার দোসমাহমুদ এর সভা পতিত্বে ঢাকার বাসা থেকে ভার্চ্যুয়ালে যোগদেন ভোলার মানুষের অভিবাবক জননেতা তোফায়েল আহমেদ। এসময় ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির সাথে জননেতা তোফায়েলের কন্ঠ শুনে পুরো সরকারী স্কুল মাঠ আনন্দে ভেসে উঠে। এসময় নেতা ১৯৭২ এর ১০ জানুয়ারীর স্মৃতিচারণ করে বলেন, ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধিন হলেও ১০ জানুয়ারী বঙ্গবন্ধুর বাংলার মাটিতে পা রাখার মধ্যদিয়ে স্বাধীনতারপূর্ণতা লাভ করে। সেই দারের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে ভোলার মানুষের অভিবাবক প্রিয়নেতা তোফায়েল আহমেদ আবেগ আপ্লুত হয়ে পরেন। এসময় মঞ্চে ছিলেন ভোলা জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আব্দুল মমিন টুলু, জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি সৈয়দ আশরাফ হোসেন লাভু, হামিদুল হক বাহালুল মোল্লাহ, যুগ্ম সম্পাদক জহুরুল ইসলাম নকিব, সংঘঠনিক সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লব, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক নজরুল ইসলাম গোলদার ও জেলা যুবলীগের সভাপতি পৌর মেয়র মনিরুজ্জামান মনির, জেলা আওয়ামীলীগের প্রচার সম্পাদক ইয়ানুর রহমান বিপ্লব মোল্লাহ, ত্রাণ ও সমাজকল্যান বিষয়ক সম্পাদক সফিকুল ইসলাম সফিসহ নেতাকর্মীরা।
৫ দিনের ব্যাবধানে ভোলার আওয়ামীলীগের এধরনের শো-ডাউন প্রমান করে ভোলার আওয়ামীলীগ অতিতের যেকোন সমযের থেকে শক্তিশালী ও সংগঠিত এমনটাই মনে করছেন ভলার রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
