বোরহানউদ্দিনে মিথ্যা মামলায় সাংবাদিক পরিবারকে হয়রানি

 

 

 

নিজেস্ব প্রতিনিধিঃ

ভোলা বোরহানউদ্দিনের জমি সংক্রান্ত বিষয় দীর্ঘদিন যাবৎ মামলা হামলা হওয়ার পরে অবশেষে দায়িত্ব নিয়েছিলেন ভোলা লালমোহনের পুলিশ সুপার মোঃ রাসেলুর রহমান এবং সে ১৪ ই সেপ্টেম্বর এই জমি সংক্রান্ত বিষয়ে সঠিক ন্যায্য বিচার করবে বলে সেলিম দের পরিবার ও পাটোয়ারী পরিবারের দুই গ্রুপের কাছেই নোটিশ পাঠানো হয়েছিল সেই নোটিশ পেয়ে ভোলা বোরহানউদ্দিন কাচিয়া ইউনিয়ন ০৮ নম্বর ওয়ার্ডের দালাল বাজারে পাটোয়ারী বাড়িতে ৩১ শে আগস্ট সোমবার, সেলিম গ্রুপ সন্ত্রাসী ভাড়া করে এবং জলদস্যু ভাড়া করে অস্ত্র মহড়া দেয় এবং পাটোয়ারী পরিবারকে বিভিন্ন প্রকার হুমকি-ধমকি দেয় সেলিমের ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীরা তার প্রেক্ষিতে বিদেশ প্রবাসী আলমগীর পাটোয়ারী কে যখন সন্ত্রাসীরা হুমকি-ধমকি দেয় তাৎক্ষণিক ওই এলাকারই সাবেক মেম্বার জাকির হোসেনের কাছে ফোন দেয় তারপরে জাকির হোসেন এসে দেখে ১৫ থেকে ২০ জন সন্ত্রাসী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ওই বাড়িতে হামলা করে তখন সে তাদেরকে জিজ্ঞেস করলে তার উপরও হামলা করে সন্ত্রাসীরা। তাৎক্ষণিক ওই এলাকার জনগণ চিৎকার শুনে বাড়িতে আসলেই সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। তারপরে জাকির হোসেন মেম্বার সহ আলমগীর পাটোয়ারী ঐ এলাকার গণ্যমান্য লোকদের জানান এবং স্থানীয় সাংবাদিকরা অস্ত্রের মহড়া সহ ভিডিও আকারে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে ছারেন এবং সারা বাংলাদেশে দেখতে পায় এবং আলমগীর পাটোয়ারী ০১ ই সেপ্টেম্বর বোরহানউদ্দিন থানায় গিয়ে একটি জিডি করেন।০১ই সেপ্টেম্বর সন্ধার পড়েই বোরহানউদ্দিনের সাংবাদিক এইচ এম এরশাদ সহ মোঃ রাকিব হোসেন (রুবেল), মাসুদ রানা, আছিফুর রহমান জুয়েল সহ থানার সামনে চা খেয়ে থানায় গিয়ে, বোরহানউদ্দিন ওসির সাথে দেখা করে বেড় হলে থানার নিচেই দাঁড়িয়ে কথাবলে, এর মধ্যেই থানায় ফোন আসে দালাল বাজার নামক স্থানে কে বা কাহারা মারামারি করে, তাৎক্ষণিক ওসি ঘটনা স্থানে পুলিশের গাড়ি সহ ফোর্স পাঠায় এবং থানা থেকে পুলিশের একই গাড়িতে করে, সাংবাদিক রাকিবকেও, সাংবাদিক এইচ এম এরশাদ ঘটনা স্থানে পাঠায়। তার পড়েও সাংবাদিক রাকিব হোসেন রুবেলের নামে ঐ মারামারির মিথ্যা মামলার আসামি করে।সেলিম তার নিজের অপরাধ ডাকতে গিয়ে ১ই সেপ্টেম্বর আনুমানিক ৭ঘটিকার সময় কে বা কাহারা সেলিম কে একদল সন্ত্রাসীরা এলোপাতাড়ি মাইর দোর করে সুত্রে যানা যায়, ঐ এলাকার জনসাধারণ বলেন, ৩১ শে আগস্ট সোমবার, সেলিম একদল জলদস্যু সহ এবং সন্ত্রাসী ভাড়া করে, সেই সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাটোয়ারী বাড়িতে অস্ত্রের মহরা এবং দরপাকর করে, তারা আরো বলেন আমরা কোন মারামারি হতে দেখিনি হয়তো সেলিম তাদের ভাড়া করা সন্ত্রাসীদের টাকা ঠিকমতো দিতে পারেনি বলে তারাই এরকম করতে পারে, কিন্তু আমরা আমাদের এলাকায় কোন মারামারি হতে দেখিনি। সেলিমরা তাদের নিজেদের বাড়ির হিন্দু পরিবারের উপর অনেক অত্যাচার করে, এটাও জানিয়েছেন ঐ এলাকার জনগন।০৫ ই সেপ্টেম্বর রোজ শনিবার আনুমানিক ১২.৫০ ঘটিকার সময়, সেলিমদের বাড়ির হিন্দু পরিবারের সদস্য, অনিল চন্দ্রদাসকে সেলিমের পিতা মোঃ ছলেমান সহ কয়েকজন মিলে, এলোপাতাড়ি মাইরদোর করে এবং সে বলে এই বাড়ি থেকে ঘর বাড়ি ছেড়ে, চলে যা না হয় মেরে ফেলবো। এভাবেই দৈনিক অত্যাচারের শিকার হতে হয় ঐ বাড়ির হিন্দু পরিবার।সেলিমরা নিজেদের অপরাধ ঢাকতে গিয়ে তারা কৌশলে পাটোয়ারী পরিবার এবং এলাকার কিছু অসহায় লোকদের কে দোষারোপ করে বিনা দোষে মিথ্যাে মামলা করে পাটোয়ারী পরিবার,সাংবাদিক মোঃ রাকিব হোসেন (রুবেল) সহ ১৫ জন আসামি করে। এবং এলাকার জনগণকে হয়রানির শিকার করে।

SHARE