ভোলা লক্ষীপুর রুটে স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই চলছে সি-ট্রাক ও লঞ্চ

 

মনজু ইসলামঃ-
ভোলা একটি বিছিন্ন দ্বীপ, মূল ভূখণ্ডের সাথে সড়কপথে যোগাযোগের মাধ্যম না থাকায় নদীপথ একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। ফেরী, লঞ্চ,সি-ট্রাক স্পীডবোট ট্রলারে করেই উত্তাল মেঘনা পারি দিয়ে আস্তে হয় ভোলায়।

ভোলার সাথে ২১ টি জেলার যোগাযোগের মাধ্যম ইলিশা ঘাট ও ভেদুরিয়া লঞ্চ ও ফেরিঘাট। ২১টি জেলার মানুষ এ দুটি ঘাট দিয়েই প্রতিদিন যাতায়াত করে থাকেন।মহামারী করোনা মোকাবেলা সরকারী বিধি মোতাবেক সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে লঞ্চ চলা চলের কথা থাকলেও এ নিয়ম মানছে না ভোলার নৌপরিবহন মালিকরা।

সকাল ৭টা থেকে শুরু হয় যাত্রী পারাপারের রমরমা বাণিজ্য স্বাভাবিকের তুলনায় তিনগুণের বেশি যাত্রী নিয়ে চলাচল করছে লঞ্চ,সি-ট্রাক।এতে করোনা মহামারীতে স্বাস্থ্যবিধি সামায়জিক দুরত্ব রক্ষা হচ্ছে না বল্লেই চলে। সরকারের নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে নৌ পরিবহন মালিকরা চালিয়ে যাচ্ছে তাদের ব্যবসা।

স্হানীয়রা জানান বিআইডব্লিউটিএ বিআইডব্লিউটিসি সহ প্রশাসনিক কর্মকর্তারা ঘাটে উপস্থিত থাকলেও তাদের তৎপরতা চোখে পড়ার মতো নয়।গত বুধবার ভ্রাম্যমান আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে খিজির ৫ নামক সি- ট্রাক থেকে ১০০০০/ হাজার টাকা জরিমানা করলেও অতিরিক্ত যাত্রী নিয়েই ভোলা থেকে মজু চৌধুরী ঘাটের উদ্দেশ্যে ছেরে যায়।
বিআইডব্লিউটিএর এক কর্মকর্তা জানান লঞ্চ সি- ট্রাক মালিকরা তাদের কোনো কথাই শুনছেন না।
ভোলা স্বাস্থ্য বিভাগ জানান এ পর্যন্ত ৫২ জন করানো শনাক্ত হয়েছে ও২ জন প্রান হারায়।

SHARE