মৃত্যুর দরজা ইলিশা, দায়ী কে? ইজারাদারের সাফ কথা

স্টাফ রিপোর্টার।

ভোলার মৃত্যু দরজা খ্যাত ইলিশা ঘাট দিয়ে ডুকছে হাজারো মানুষ। লক্ষিপুর ঘাটের জাবেদ কোষ্টগার্ড লক্ষিপুর স্টেশন ম্যানেজ করেই তার ৬টি স্টীলবডি ট্রলারে পাচার করছে এসব মানুষ। আজ সন্ধার পর ৩ টি ফেরীতে আসছে কয়েক হাজার যাত্রী। এর জন্য কে দায়ী? এমন প্রশ্নের জবাবে ইজারাদার আওয়ামীলীগ সম্পাদক সরওয়াদী মাষ্টার সাফ জানিয়ে দিলেন লুজ কালেকশনের নামে যারা যাত্রী পিছু ২০০ করে টাকা নিচ্ছিন প্রশাসনকে ম্যানেজ করে তারাই এই ঘটনার জন্য দায়ী। তাদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেয়ার জোড় দাবী জানাচ্ছি।

ভোলার ইলিশাঘাট দিয়ে যাত্রী পারাপারের বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিবাদের ঝড় তুলছে মানুষ।
আসলে বিষয়টি কি? একটি পক্ষ নিজেদের স্বার্থ হাসিলে করোনাভাইরাসের আতঙ্কের মধ্যে ও রাজনৈতিক ফায়দা নহাসিলে ব্যস্ত রয়েছেন।
জানাযায়, সরকারী নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার পর থেকেই ঘাটে ছোট ট্রলার ও স্টিল বডি লঙ্গর করা নিষেধ করেছে ঘাট ইজারাদার পূর্ব ইলিশা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সরোওয়াদী মাষ্টার। কিন্তু সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান ঘাটে গিয়ে যাত্রীদের ঝুঁকিপূণ জায়গায় নামানো হচ্ছে দেখে তিনি টার্মিনালে ভিড়াতে মৌখিক ভাবে বলে আসেন।
কিন্তু একটি পক্ষ ২নং ইলিশা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাসনাইন আহমেদ হাসান মিয়া ও সরোয়াদী মাষ্টার কে নিয়ে সাংবাদিকদের ভুল তথ্য দিয়েছেন।
ইলিশা আওয়ামীলীগ সম্পাদক সরোয়াদী মাষ্টার বলেন, আমরা যাত্রী পারাপারের বিরুদ্ধে সরকারী নিয়ম অনুযায়ী চলি।
আমাদের ঘাট থেকে কোন ট্রলার যাচ্ছে না কিন্তু মজু চৌধুরী ঘাট থেকে এসে নাদের মিয়ার হাট, গিরিঙ্গি বাজার, রাজাপুরসহ বিভিন্ন জায়গায় লোক নামাচ্ছে।
ফেরি দিয়ে যাত্রী পারাপার হচ্ছে এখানে আমাদের কোন সম্পৃক্ততা নেই কিন্তু কিছু স্বার্থনেসী মহল এখানেও নোংরা রাজনীতি শুরু করেছেন।
ঘাটে যদি আমাদের নাম ভাঙ্গিয়ে কেউ চাঁদাবাজি করে তাকে পুলিশে ধরিয়ে দিন, আমাদের কোন হস্তক্ষেপ থাকবে না।

SHARE