মনপুরায় জেলে পল্লীতে আজীবন হাহাকার,টাকা গুনছে স্থানীয় বড় বাবুরা

মনপুরা প্রতিনিধি#
ভোলা জেলা মনপুরা উপজেলার প্রধান আয়ের উৎস হলো মৎস্য স্বীকার। মৎস্য স্বীকারকরা জেলেরা সারাজীবন রোদে বৃষ্টিতে কষ্ট করে মাছ স্বীকার করলেও টাকা গুনছে স্থানীয় প্রভাশালী মৎস্য ব্যাবসায়ীরা,ফলে থেকে যায় জেলে পল্লীতে আজীবন হাহাকার,টাকাওয়া হচ্ছেন স্থানীয় রাজনৈতিক প্রভাবশালী মৎস্য ব্যবসায়ীরা।। সাংবাদিকদের কাছে এমনটাই দাবী করেছেন মনপুরা স্থানীয় বেশ কয়েকজন জেলে পরিবার।।

স্থানীয় সূত্রে জানাযায়,মনপুরা প্রায় সকল রাজনৈতিক নেতারা মৎস্য ব্যবসার সাথে জড়িত হয়ে, জেলেদের দাদনের নামে জেলেদের জিম্মি করে রেখেছে।। মৎস্য বাবসায়িরা সিন্ডিকেট করে সবাই একযোগে মাছের দাম কমে ক্রয় করে, ঢাকায় নিয়ে বিক্রি করে হাতিয়ে নিয়ে হচ্ছেন একজন কোটিপতি অথচ জেলেরা অজীবন দিন এনে দিন খায়।।

অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় প্রভাবশালী মৎস্য ব্যবসায়ীদের মদদে অসাধু জেলেরা নিষিদ্ধ কারেন্ট ও বেহুন্দি জাল এবং চরঘেরা জাল দিয়ে মৎস্য শিকার করছে। চরফ্যাশন কোস্টগার্ড অফিস সংলগ্ন চর কচ্ছইপ্পা মৎস্যঘাটে প্রশাসনের সামনেই ট্রলারে নিষিদ্ধ জাল বহন করে নদী ও সাগড়ে যাচ্ছে জেলেরা।

উল্ল্যখ মেঘনা ও সাগর উপকূলের জেলেদের ভরসা কারেন্ট জাল, বেহুন্দি জাল ও চরঘেরা জাল। নিষিদ্ধ এ জালেই নদীতে অবাধে মৎস্য শিকার করছে শত শত জেলে। প্রশাসন প্রতি সপ্তাহে অভিযান চালালেও মৎস্য শিকার থামছেনা কিছুতেই। নিষিদ্ধ এ কারেন্ট জালে প্রতিদিন আটকা পরছে হাজার হাজার মন জাটকা ইলিশ। ছোট বড় মাছসহ ছুররা, পোয়া, কোড়াল ও পাঙ্গাশের পোনাও ধরছে জেলেরা।

এ বিষয়ে কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের স্টাফ অফিসার অয়াসিম আকিল জাকি বলেন, জেলেরা যদি নিজেরা সচেতন না হয় তাহলে কোস্টগার্ডের একার পক্ষে নদী থেকে নিষিদ্ধ জাল মুক্ত করা সম্ভব না। আমরা প্রতিদিন নদীতে টহল দিচ্ছি এবং নিষিদ্ধ কারেন্ট জালসহ বেহুন্দি ও চরঘেরা জাল লাখ লাখ মিটার আটক করে পুড়িয়ে ফেলছি। তবুও কমছে না নিষিদ্ধ জাল

আসছে বিস্তারিত…..

SHARE