লেখক আনিছুর রহমানের কিংবদন্তি মুজিব বইয়ের প্রচ্ছদ প্রকাশ

মনির আহাম্মেদঃ-
বাংলাদেশ আওয়ামী স্বাধীনতা প্রজন্মলীগের কেন্দ্রীয় চেয়ারম্যান, গণ টেলিভিশনের চেয়ারম্যান, দৈনিক সময় পত্রিকার সম্পাদক, বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ আনিছুর রহমান রচিত “কিংবদন্তি মুজিব” গ্রন্থটির প্রচ্ছদ প্রকাশ করা হয়েছে। কিংবদন্তি মুজিব গ্রন্থটির লেখক মোঃ আনিছুর রহমানের কাছে বইটি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন।

বাংলাদেশের অভ্যুদয় এবং রাজনৈতিক ইতিহাসে ‘বঙ্গবন্ধু’ একটি প্রভাব বিস্তারি শব্দ। স্বাধীনতার আগে ভাষা আন্দোলন এবং পরবর্তী সময় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পর্যন্ত দেশের এমন কোনো বিষয় নেই যার সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা ছিল না। বঙ্গবন্ধু রাজনীতি-সমাজ-সংস্কৃতি সর্বক্ষেত্রে বিরাজমান ছিলেন। তিনি মানুষের চৈতন্যে প্রভাব বিস্তার করেছেন এবং মানুষ তার সম্পর্কে কিছু না কিছু বলে আত্মতৃপ্তি অর্জন করেছে।

মহানায়কের কথা, কাজ, শখ, বাগ্মিতা, বক্তব্য, তার শারীরিক অঙ্গভঙ্গি সবকিছুরই দ্বারা আলোড়িত হয়েছেন সৃজনশীল ব্যক্তিরা। বাগ্মিতায় জনগণকে মুগ্ধ করার অসাধারণ ক্ষমতা ছিল বঙ্গবন্ধুর। সেজন্য সামাজিক মানুষের হৃদয়ে প্রবেশে তার কষ্ট করতে হয়নি।

জনগণের সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রে সহজ-সরল মাধ্যম ব্যবহার করেছিলেন বঙ্গবন্ধু; তাতে মানুষের কাছে সহজে পৌঁছাতে পেরেছিলেন।

অধিকাংশ গল্প-উপন্যাস ঘটনাকেন্দ্রিক হলেও বঙ্গবন্ধুর প্রকৃত পরিস্থিতি, তার রাজনৈতিক আদর্শ, মানুষের জন্য ত্যাগের মানসিকতা প্রকাশ পেয়েছে কিংবদন্তি মুজিব বইটিতে। গ্রামবাংলার সহজ-সরল মানুষের কাছে পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে তার মৃত্যু ছিল হাহাকারের; সেই অবস্থা অত্যন্ত সুনিপুনভাবে তুলে ধরা হয়েছে এই বইটিতে। এই বইটিতে ‘মুজিববাদের অনুপুঙ্খ রূপায়ণ আছে এবং একটি ‘আদর্শ বাঙালি রাজনৈতিক’ জীবনকে কেন্দ্র করে প্রভূত আখ্যান গড়ে উঠেছে। নাগরিক মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে লোকায়ত মানসে মুজিব চিরন্তন হয়ে ওঠার কাহিনিও তৈরি হয়েছে এই বইটিতে। আর শ্রমজীবী মানুষের প্রাণের নেতা হয়ে উঠার নিখুঁত বর্ননা। এ মহানায়ক জীবনকে গড়ে নিয়েছিলেন বাঙালি ঐতিহ্যের পরিপূরক করে।লাদেশ আওয়ামী স্বাধীনতা প্রজন্মলীগের কেন্দ্রীয় চেয়ারম্যান, গণ টেলিভিশনের চেয়ারম্যান, দৈনিক সময় পত্রিকার সম্পাদক, বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ আনিছুর রহমান রচিত “কিংবদন্তি মুজিব” গ্রন্থটির প্রচ্ছদ প্রকাশ করা হয়েছে। কিংবদন্তি মুজিব গ্রন্থটির লেখক মোঃ আনিছুর রহমানের কাছে বইটি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন।

বাংলাদেশের অভ্যুদয় এবং রাজনৈতিক ইতিহাসে ‘বঙ্গবন্ধু’ একটি প্রভাব বিস্তারি শব্দ। স্বাধীনতার আগে ভাষা আন্দোলন এবং পরবর্তী সময় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পর্যন্ত দেশের এমন কোনো বিষয় নেই যার সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা ছিল না। বঙ্গবন্ধু রাজনীতি-সমাজ-সংস্কৃতি সর্বক্ষেত্রে বিরাজমান ছিলেন। তিনি মানুষের চৈতন্যে প্রভাব বিস্তার করেছেন এবং মানুষ তার সম্পর্কে কিছু না কিছু বলে আত্মতৃপ্তি অর্জন করেছে।

মহানায়কের কথা, কাজ, শখ, বাগ্মিতা, বক্তব্য, তার শারীরিক অঙ্গভঙ্গি সবকিছুরই দ্বারা আলোড়িত হয়েছেন সৃজনশীল ব্যক্তিরা। বাগ্মিতায় জনগণকে মুগ্ধ করার অসাধারণ ক্ষমতা ছিল বঙ্গবন্ধুর। সেজন্য সামাজিক মানুষের হৃদয়ে প্রবেশে তার কষ্ট করতে হয়নি।

জনগণের সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রে সহজ-সরল মাধ্যম ব্যবহার করেছিলেন বঙ্গবন্ধু; তাতে মানুষের কাছে সহজে পৌঁছাতে পেরেছিলেন।

অধিকাংশ গল্প-উপন্যাস ঘটনাকেন্দ্রিক হলেও বঙ্গবন্ধুর প্রকৃত পরিস্থিতি, তার রাজনৈতিক আদর্শ, মানুষের জন্য ত্যাগের মানসিকতা প্রকাশ পেয়েছে কিংবদন্তি মুজিব বইটিতে। গ্রামবাংলার সহজ-সরল মানুষের কাছে পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে তার মৃত্যু ছিল হাহাকারের; সেই অবস্থা অত্যন্ত সুনিপুনভাবে তুলে ধরা হয়েছে এই বইটিতে। এই বইটিতে ‘মুজিববাদের অনুপুঙ্খ রূপায়ণ আছে এবং একটি ‘আদর্শ বাঙালি রাজনৈতিক’ জীবনকে কেন্দ্র করে প্রভূত আখ্যান গড়ে উঠেছে। নাগরিক মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে লোকায়ত মানসে মুজিব চিরন্তন হয়ে ওঠার কাহিনিও তৈরি হয়েছে এই বইটিতে। আর শ্রমজীবী মানুষের প্রাণের নেতা হয়ে উঠার নিখুঁত বর্ননা। এ মহানায়ক জীবনকে গড়ে নিয়েছিলেন বাঙালি ঐতিহ্যের পরিপূরক করে।

SHARE