ভোলার পাসপোর্ট অফিসে রেকর্ড ৬৪ হাজার গ্রাহককে নজিরবিহীন সেবা প্রদান

অনিক আহমেদঃ
“পাসপোর্ট নাগরিক অধিকার, নিস্বার্থ সেবাই অঙ্গীকার” এ স্লোগানকে সামনে রেখে ভোলায় চালু হয়েছে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস। বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা ভোলা যা অন্য নামে দ্বীপের রানী হিসাবে বাংলাদেশের মানচিত্রে সুপরিচিত। ভোলা জেলায় হাতে লেখা পাসপোর্ট নবায়ন করার মাধ্যমে ২০১৩ সালে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস তাদের সেবা কার্যক্রম এর যাত্রা শুরু করে। এর ধারাবাহিকতায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার রুপকল্প ২০২১ এর অংশ হিসাবে, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রনাধীন, আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ভোলা, ০৭-০৯-২০১৪ তারিখ থেকে ভাড়াকৃত ভবন (অমি ম্যানশন, দরগাহ রোড ) থেকে এমআরপি ইস্যু করে আসছে।
ইতিমধ্যে ৩১-০৩-২০১৯ তারিখ হতে নিজস্ব ভবনে পাসপোর্ট এর কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। এমআরপি শুরুর প্রাক্কালে ভোলা জেলার সাতটি উপজেলা ভোলা সদর, দৌলতখান, বোরহানউদ্দিন, তজুমদ্দিন, লালমোহন, চরফ্যাশন এবং মনপুরা এর নাগরিকদের পাসপোর্ট সেবা প্রদান করে আসছে। এ পর্যন্ত এ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে ৬৪০০০ হাজার গ্রাহককে সেবা প্রদান করা হয়।
আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ভোলা এর উপ-সহকারি এস এম এ সানি বলেন পাসপোর্ট সেবা জনগনের দোরগোরায় পৌছে দেয়ার লক্ষে ও নিজের পাসপোর্ট নিজে করার জন্য জনগনের মধ্যে সচেতনতামুলুক প্রচারণা চালানোর উদ্যেগ নেয়া হয়েছে। যাতে করে তৃতীয় কোনো পক্ষ সুবিধাভোগী হতে না পারে এবং জনগনকে হয়রানী করতে না পারে। আমরা সর্বচ্চ সেবা দেয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছি। যাতে করে কোনো সাধারন মানুষ হয়রানির শিকার না হয়।
লালমোহন উপজেলা থেকে আসা ভাস্কর চন্দ্র রায় নামে এক গ্রাহক জানান, আমরা আগে অনেক টাকা খরচ করে ঢাকা বা বরিশাল যেতাম পাসপোর্ট করাতে, তাতে করে আমাদের অনেক অর্থ ব্যায় হতো এবং অনেক ভোগান্তী পোহাতে হতো। আবার দালালের খপ্পরে পড়তে হতো। অনেক সময় সকালে এখান থেকে (লালমোহন) বরিশাল যাওয়ার পরে সন্ধ্যায় আশার সময় আর কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা থাকতো না। তাই সৃষ্টি হতো বিশাল ঝামেলা। কিন্তু এখন সেই ঝামেলা পোহাতে হয়না। কারন আমরা ভোলাতেই এখন পাসপোর্ট করাতে পারি এবং এখানে কোনো ঝামেলা পোহাতে হয় না।
প্রতিনিধি, ভোলা
মোবাইল ঃ- ০১৭০৮৭৭৮০৯৫
২২-০৫-১৯ভোলায় দূর্বারগতিতে এগীয়ে চলছে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস এর সেবাসূমহ
“পাসপোর্ট নাগরিক অধিকার, নিস্বার্থ সেবাই অঙ্গীকার” এ স্লোগানকে সামনে রেখে ভোলায় চালু হয়েছে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস। বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা ভোলা যা অন্য নামে দ্বীপের রানী হিসাবে বাংলাদেশের মানচিত্রে সুপরিচিত। ভোলা জেলায় হাতে লেখা পাসপোর্ট নবায়ন করার মাধ্যমে ২০১৩ সালে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস তাদের সেবা কার্যক্রম এর যাত্রা শুরু করে। এর ধারাবাহিকতায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার রুপকল্প ২০২১ এর অংশ হিসাবে, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রনাধীন, আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ভোলা, ০৭-০৯-২০১৪ তারিখ থেকে ভাড়াকৃত ভবন (অমি ম্যানশন, দরগাহ রোড ) থেকে এমআরপি ইস্যু করে আসছে।
ইতিমধ্যে বিগত ৩১-০৩-২০১৯ তারিখ হতে নিজস্ব ভবনে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। এমআরপি শুরুর প্রাক্কালে ভোলা জেলার সাতটি উপজেলা ভোলা সদর, দৌলতখান, বোরহানউদ্দিন, তজুমদ্দিন, লালমোহন, চরফ্যাশন এবং মনপুরা এর নাগরিকদের পাসপোর্ট সেবা প্রদান করে আসছে। এ পর্যন্ত এ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে ৬৪০০০ হাজার গ্রাহককে সেবা প্রদান করা হয়।
আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ভোলা এর উপ-সহকারি এস এম এ সানি বলেন পাসপোর্ট সেবা জনগনের দোরগোরায় পৌছে দেয়ার লক্ষে ও নিজের পাসপোর্ট নিজে করার জন্য জনগনের মধ্যে সচেতনতামুলুক প্রচারণা চালানোর উদ্যেগ নেয়া হয়েছে। যাতে করে তৃতীয় কোনো পক্ষ সুবিধাভোগী হতে না পারে এবং জনগনকে হয়রানী করতে না পারে। আমরা সর্বচ্চ সেবা দেয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছি। যাতে করে কোনো সাধারন মানুষ হয়রানির শিকার না হয়।
লালমোহন উপজেলা থেকে আসা ভাস্কর চন্দ্র রায় নামে এক গ্রাহক জানান, আমরা আগে অনেক টাকা খরচ করে ঢাকা বা বরিশাল যেতাম পাসপোর্ট করাতে, তাতে করে আমাদের অনেক অর্থ ব্যায় হতো এবং অনেক ভোগান্তী পোহাতে হতো। আবার দালালের খপ্পরে পড়তে হতো। অনেক সময় সকালে এখান থেকে (লালমোহন) বরিশাল যাওয়ার পরে সন্ধ্যায় আশার সময় আর কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা থাকতো না। তাই সৃষ্টি হতো বিশাল ঝামেলা। কিন্তু এখন সেই ঝামেলা পোহাতে হয়না। কারন আমরা ভোলাতেই এখন পাসপোর্ট করাতে পারি এবং এখানে কোনো ঝামেলা পোহাতে হয় না।
প্রতিনিধি, ভোলা
মোবাইল ঃ- ০১৭০৮৭৭৮০৯৫
২২-০৫-১৯

SHARE