রসুখার প্রেতাত্মাকে খবর দিয়েছি ভোলার মানুষের আত্না চিবিয়ে খেতে।।

মনিরুল ইসলামঃ ফেনাটিক মেঘনা। ঘরের মাটিসহ তুই আমার মা-বাবা দাদা-দদী নানা-নানীসহ অনেক আত্নার আত্নীয়দের কবরও গিলে খেয়েছিস। এবার তোর বুক চিড়ে দেখবো সেই হারগোর কংকালগুলো তুই কই রেখেছিস। আমাদের ভোলার আত্নার রক্ত শুকিয়ে যাওয়া দানবদের রাক্ষুসে দাঁতের ছোবলে তোর তেমন ক্ষতি না করতে পারায় এবার খবর দিয়েছি চাঁদপুরের নরখাদক রসুখার প্রতাত্না বালুখাদক সেলিমকে। ওর সাথে আমরা যারা ভোলার জনদরদী নেতারা আছি সবাই মিলে ঢাকার অভিজাত হোটেল সোনারগাঁও এ নেচে গেয়ে ভোলা বিক্রির কাবিন করেছি। মেঘনা তোর কি মনে আছে চৈত্র মাসে তোর নদীর মাছ খেয়ে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে কত আত্নিয়দের আত্না তুই কেড়ে নিয়েছিস। এবার তোর তলদেশ ফুটা করে তাদের হাড় কংকাল তুলে এনে একটা স্মৃতিসৌধ বানাবো। অন্তত বছরের একটা দিন ফুল দিয়ে হলেও আমাদের আত্নাকে শান্তি দেবো। আরে বেটা মেঘনা তুই আমাদের ভোলার বৃহত্তর অংশ গিলে খেয়ে ঘনবসতির সিঙ্গাপুর বানিয়েছিস, এবার তোকে শিক্ষা দেবো তোর বুকে ধারালো লাঙ্গল চালিয়ে। তুই কি ভেবেছিস আমরা এমেরিকান ডলার কিংবা রাশিয়ান রুবল খরচ করে ভোলার গ্যাস উত্তোলন করবো? কখনোই না, চাঁদপুরের নড় খাদক রসুখার আত্না বালুখাদক সেলিমকে খবর দিয়েছি উন্নত ড্রেজার মেশিনে মেঘনার তলা ফুটা করে বিনা পয়সায় গ্যাস উঠাবো। কয়টা দিন সবুর কর কাবিন যখন হয়েছে ভোলার মানুষের ভাগ্য নিয়ে হলি খেলার উৎসব করবো। ওই উৎসবে শরাব থাকবে ভোলার মানুষের রক্ত। শেখের বেটি হাসিনা ভোলা রক্ষায় দেশের মানুষের রক্তবেচা ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি বরাদ্ধ দিয়েছে। আর আমদের ভোলার পেন্ট পরা কর্তা বাবুরা তা ধ্বংস করতে ৩ কোটি টাকার ইজারা সেই কাবিনের উৎসবে উপহার দিয়েছে।

ভোলা নিউজ / টিপু সুলতান

SHARE