ভোলা সরকারি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ভর্তি বাণিজ্য ও নানা দূর্নীতির অভিযোগ

#############
আমজাদ হোসেন #
ভোলা সরকারি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ভর্তি বানিজ্যসহ নানা দূর্নীতির তুলে ধরে শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের নিকট লিখিত অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন ভর্তি প্রত্যাশি শিক্ষার্থী ও অভিভাবকবৃন্দ।

অভিযোগে তুলে ধরা হয় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দেলোয়ার হোসেন ৩য় শ্রেণীর দিবা শাখায় রোল ৭৮ (মাহাতাব মাহামুদু) কে ১ লক্ষ টাকা ঘুষ বানিজ্য করেন ভর্তি করেন,যার নাম ভর্তি পরীক্ষায় উত্তির্ন মেধা তালিকায় নেই।

ভর্তি পরীক্ষায় মেধা তালিকার দেখা যায়, রোল ৭৮ মুক্তিযোদ্ধা কোটায় টিকে ছিলো জাকারিয়া আল জাহেদ কিন্তু প্রয়োজনীয় কাগজ পত্রের অভাবে জাকিরয়া ভর্হতিতে পারে নাই কিন্ত কোটায় সম্পূর্ন বে আইনি ভাবে মাহাতাব মাহামুদ কে ভর্তি করেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দেলোয়ার হোসেন।।

দ্বিতীয় অভিযোগে দেখায় যায় ভর্তি পরীক্ষায় মেধা তালিকায় ৬ষ্ঠ শ্রেনীতে দিবা শাখায় রোল ৪৮ আবিদ আলমগীর গর্ভমেন্ট প্রাইমারি কোটায় টিক কিন্তু সে আসলে কিন্ডারগার্টেন শিক্ষার্থী। ঐ শিক্ষার্থীকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে ঘুষ বানিজ্য করে কিন্ডারগার্টেন সনদে ভর্তি করেন যা ভর্তি বিধি পরিপন্থী।

অন্যদিকে অভিযোগে আরো তুলধারা হয় বিনা টেন্ডারে সরকারি স্কুলের সরকারি গাছ বিক্রিয় করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়াসহ বেশ কয়েকটি দূর্নীতি।। এ ছাড়াও বেশ কয়েকজন অভিভাবক ও শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দেলোয়ার হোসেন মাসের পর মাস কোন আইনে বিদ্যালয়ে অন্য শিক্ষকে চার্জ দিয়ে নিজ বাড়ীতে অবস্থান করেন যাতে করে হয়রানি হতে হয় শিক্ষার্থীও অভিভাবকে।

এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক দেলোয়ার হোসেনের নিকট জানতে চাইলে তিনি মুঠোফোনে জানান আমি জেলা প্রশাসক মহোদয়ের অনুমতিক্রমে ভর্তি করেছি। ভর্তি পরীক্ষায় উর্ত্তীন্ন তালিকা নাম না থাকার বিষয়ে ও ভর্তিবিধি নিয়ে জানতে চাইলে তিনি প্রশ্নটি এড়িয়ে যান।

ভোলা জেলা প্রশাসক প্রশাসকের নিকেট জানতে চাইলে মুঠোফোন বার বার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায় নি।

মাধ্যামিক ও উচ্চ শিক্ষা অদিপ্তরের মহাপরিচালকের ভোলা নিউজকে জানান,আমি অতিদূরুত্ব তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবো।।

SHARE